কান্নাকাটি করে আসলেই কোনো লাভ নেই। জন্মই যার আজন্ম পাপ তাদের আবার কান্না কিসের? আমরা কি পারি না শুয়োরের বাচ্চাগুলোকে গণধোলাই দিতে? যখন আগুন দিতে আসে তখন একজোট হয়ে ওদের গায়ে আগুন দিতে, ওদের প্রতিহত করতে?
নাহ পারি না আমরা। তখন দুরে বসে তামাশা দেখতে আর ছবি তুলে ফেসবুকে দেওয়াটাই মুখ্য হয়ে ওঠে আমাদের কাছে।
তাহলে কিসের এতো কান্না? কেনো এতো দুঃখ-প্রকাশ? অনলাইনে বসে আহা-উহু করা আর ছবি ট্যাগ করা অনেক সহজ, রিয়্যাল লাইফেই দেখা যায় কার কতো মনুষ্যত্ববোধ। যে যে সুশীল সমাজের সুশীল নাগরিক’রা “বাংলাদেশ একটি ধর্ম নিরপেক্ষ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ” বলে বলে মুখে ফেনা তুলেন, সবগুলারে ধইরা জুতাপেটা করা উচিত, যাতে এই ধরনের ডাহা মিথ্যাপ্রচার না করতে পারে।
হ্যাঁ, আমি হিন্দু ছেলে। আয়, আমার সাথে লাগতে আয় ছাগুরবাচ্চারা। একটাবার “মালাউন” শব্দ উচ্চারণ করে দেখ আমার সামনে। আর আপনারা সবাই প্লীজ এসব ক্ষণিকের আহাজারি বন্ধ করে কে কখন ক্ষমতায় আসতে পারবে কি পারবে না এসব নিয়ে মাথা ঘামান। ৪০০ ঘর পুড়ে ফেলা, হত্যা করা, লাঞ্ছিত করা এসব কিছুই না আমাদের কাছে। প্লীজ ডোন্ট ক্রাই।
এই পোস্টটি সর্বপ্রথম আমার সামহোয়্যার-ইন ব্লগে প্রকাশিত।
Leave a Reply